Ad: ০১৭১১৯৫২৫২২
১৪ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৩১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন আদালত
  3. আইন শৃংখলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. কৃষি অর্থনীতি
  6. খেলাধূলা
  7. চাকরি-বাকরি
  8. জাতীয়
  9. জীবনের গল্প
  10. ধর্ম
  11. নির্বাচনী হাওয়া
  12. ফিচার
  13. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  14. বিনোদন
  15. রাজধানী
আজকের সর্বশেষ সবখবর

রাসুল (সা.) কেমন খেজুর দিয়ে ইফতার করতেন

নিউজ রুম
মার্চ ১৯, ২০২৪ ৭:৪৫ অপরাহ্ণ
Link Copied!

নিজস্ব প্রতিবেদক : সতেজ বা তরতাজা খেজুর দ্বারা ইফতার করা সুন্নত। তরতাজা খেজুর না পেলে শুকনা খেজুর দ্বারা ইফতার করবে। কিন্তু ইফতারিতে খেজুর অবশ্যই রাখতে হবে। কেননা এটি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নত এবং রোজাদারের জন্য অত্যন্ত উপকারী খাবার।

হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) তরতাজা খেজুর দিয়ে ইফতার করতেন। না পেলে শুকনা খেজুর দ্বারা ইফতার করতেন। তাও না পেলে তিনি এক অঞ্জলী পানি দ্বারা ইফতার করতেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ২৩৫৮; তিরমিজি, হাদিস : ৬৯৬)

খেজুর পবিত্র খাবার

সালমান বিন আমির (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের কেউ ইফতার করলে সে যেন খেজুর দিয়ে ইফতার করে। সে খেজুর না পেলে যেন পানি দিয়ে ইফতার করে। কারণ তা পবিত্র। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৬৯৯)

খেজুর ইসলামী খাদ্য-সংস্কৃতির অংশ হওয়ার পাশাপাশি এর আছে স্বাস্থ্য উপকারিতা।

খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা শরীরকে ডিটক্সিফাই করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ভূমিকা রাখে।

শরীরে আয়রনের ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে খেজুর। একই সঙ্গে খেজুরের মিষ্টতা চিনির বিকল্প হিসেবে কাজ করে। খেজুরে আছে পটাসিয়াম, যা হৃদ্‌রোগ প্রতিরোধ করে এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুর শরীরের খারাপ ধরনের কোলেস্টেরল কমায় (এলডিএল) এবং ভালো কোলেস্টেরলের (এইচডিএল) পরিমাণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

খেজুরে থাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। এই আয়রন শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। শরীরে রক্তাল্পতা দেখা দিলে বা হিমোগ্লোবিনের কমতি হলে খেজুর খাওয়া শুরু করুন। এর ফলে শরীরে আয়রনের মাত্রা বজায় থাকবে। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা স্বাভাবিক হবে এবং রক্তের কোষ উৎপন্ন হবে।

খেজুরে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যাবশ্যক। যেমন—বি১, বি২, বি৩ ও বি৫। এ ছাড়া ভিটামিন এ১, সিসহ নানা ভিটামিনের পাওয়ার হাউস বলা যেতে পারে খেজুরকে।

নিয়মিত খেজুর খাওয়ার মাধ্যমে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো যায়। খেজুরের নানা উপাদান শরীরে বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ প্রতিহত করতে পারে। খেজুর হাড়ের স্বাস্থ্য উন্নত করে। ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে সহায়তা করে। আর খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, যা হাড়কে মজবুত করে। সেই সঙ্গে মাড়ির স্বাস্থ্যও সুরক্ষিত রাখে।



এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।