Ad: ০১৭১১৯৫২৫২২
১৩ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৩০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন আদালত
  3. আইন শৃংখলা
  4. আন্তর্জাতিক
  5. কৃষি অর্থনীতি
  6. খেলাধূলা
  7. চাকরি-বাকরি
  8. জাতীয়
  9. জীবনের গল্প
  10. ধর্ম
  11. নির্বাচনী হাওয়া
  12. ফিচার
  13. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  14. বিনোদন
  15. রাজধানী
আজকের সর্বশেষ সবখবর

প্রশ্নবিদ্ধ বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের ঈদ অনুষ্ঠানমালা / দায় এড়াতে পারেন না প্রোগ্রাম ম্যানেজার

নিউজ রুম
এপ্রিল ২৪, ২০২৪ ৮:৩৪ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

চট্টগ্রাম ব্যুরো:বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে অনুষ্ঠানমালা নিয়ে নানা অনিয়মের অভিযোগ করেছেন সাংস্কৃতিক অঙ্গনের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, অনিয়ম, মানহীন অনুষ্ঠান, পুরোনো অনুষ্ঠান চালানো সহ নানা বিষয়ে ঈদের অনুষ্ঠান নিয়ে শিল্পীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। প্রোগ্রাম ম্যানেজারের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে দীর্ঘদিন চট্টগ্রামের গুণী ও পরিচিত মুখগুলোকে অনুষ্ঠান থেকে দূরে সরিয়ে রাখার অভিযোগ উঠেছে। গুটি কয়েক মানুষ হর-হামেশা অনুষ্ঠান করার সুযোগ পেলেও অনেকে গত দুই বছরে একটি অনুষ্ঠানও করার সুযোগ পাননি এমন নজিরও রয়েছে। বর্তমান জেনারেল নুর আনোয়ার রঞ্জু যোগদানের পর থেকে সবাইকে নিয়ে অনুষ্ঠান করার আন্তরিকতা থাকলেও প্রোগ্রাম ম্যানেজারের কারণে তা হয়ে উঠেনি। সব মিলিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ ঈদ অনুষ্ঠানমালা নিয়ে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। আর এসবের জন্য দায় এড়াতে পারেন না প্রোগ্রাম ম্যানেজার রোমানা শারমিন।

শিল্পী ও সংস্কৃতি সুধীজন, সবার একটাই অভিযোগ রোমানা শারমিনের কারণে বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রে অসন্তোষ চলছে দীর্ঘদিন ধরে। তিনি এই পদে একই কেন্দ্রে দীর্ঘদিন থাকাতে ড্যাম কেয়ার ভাব নিয়ে চলেন। পূর্বে চট্টগ্রাম বেতারে কর্মরত রোমানা শারমিন-এর সাথে এখানকার রোমানা শারমিন-এর বিরাট পার্থক্য খুঁজে পান শিল্পীরা। প্রোগ্রাম ম্যানেজার রোমানা শারমিন-এর অনুষ্ঠান বন্টন নিয়ে বৈষম্যগত কারণে নানামুখি বিতর্কে পড়তে হয় দায়িত্বপ্রাপ্ত জেনারেল ম্যানেজার নুর আনোয়ার রঞ্জুকে। একই বিতর্কে পড়তে হয়েছিল সাবেক জি.এম নিতাই কুমার ভট্টাচার্য্য ও মাহফুজা আক্তারকে। নানা সমালোচনা বিতর্ক নিয়ে তাদেরকে চট্টগ্রাম ছাড়তে হয়েছিলো। তবে, বহাল তবিয়তে আছেন প্রোগ্রাম ম্যানেজার রোমানা শারমিন। অভিযোগ উঠেছে রোমানা শারমিনের জামায়াত- বিএনপি কানেকশন রয়েছে বহু আগে থেকেই।

একাধিক শিল্পী লাখোকন্ঠ-কে অভিযোগ করে বলেন, বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের অনুষ্ঠানগুলোর সাউন্ড কোয়ালিটি খুবই খারাপ। এছাড়াও অডিও’র সাথে ভিডিও’র লিপসিং মিলেনা, বহিদৃশ্যের কাজগুলো ঘোলাটে হয়। তাছাড়া ঈদে প্রচারিত ছায়াছবির গান নির্বাচন যথার্থ নয়, কারণ একই গান প্রতি বছর ঈদে নির্বাচন করা হয়। শত শত সিনেমার গান রয়েছে, শুধুমাত্র ৫ থেকে ১০টি গান প্রতি বছর গাওয়ানো হয়। অনুষ্ঠান প্রচারের সিডিউলগুলো ঠিক নেই। সাধারণ দর্শক দেখেন এমন অনুষ্ঠানগুলো দুপুরে বিশ্রামের সময় প্রচার করা হয়।

কিছু কিছু প্রযোজক নগদ অর্থ না নিলেও উপহার প্রথা চালু করেছেন খুব স্মার্ট ভাবে। ছোটদের অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠানে, আউটডোর শুটিং এর নামে লেনদেনের অভিযোগ উঠে এসেছে সর্বমহলে। যত মাথা তত টাকা এ যেন এলাহী কারবার। এবার ঈদে রুচির দূর্ভিক্ষায় থাকা সোমা মুৎসুদ্দীর প্রাণহীন উপস্থাপনায় বস্তাপঁচা ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান রঙধনু দেখতে হয়েছে দর্শকদের।

এসব অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান করলে জানা যায়,
অনুষ্ঠান শেষে শিল্পী সম্মানীর চেক দেয়ার কথা বলা হলেও সেই নিয়ম মানা হচ্ছেনা। এছাড়াও পুরানো চেক নিতে হয়রানীর স্বীকার হতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। হিসেব শাখায় টেবিলে টেবিলে ঘুরতে হয় শিল্পী সম্মানীর চেক নিতে। কিছু কিছু প্রযোজক অনুষ্ঠানের বাজেটে নিজেদের পরিচিত কিছু নাম যুক্ত করে বাজেট পাস করে নেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এছাড়াও প্রযোজক ইলন শফি, শাখাওয়াত হোসেন মিঠু, আফরোজা চৌধুরী দিনাসহ বেশ কয়েকজন প্রযোজকের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ করেছেন শিল্পীরা। বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের নানা অনিয়ম দুর্নীতি নিয়ে দুদকে তদন্ত চলছে। ১৫০ জন উপস্থাপক তালিকাভুক্ত থাকলে ঘুরে ফিরে ৪/৫ জন উপস্থাপিকা দিয়ে অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করা হয়। গ্রন্থনা তালিকাভুক্ত রয়েছে ২০ জনের মতো, তাদের কোনো কাজে লাগানো হয় না। তাহলে কেন তালিকাভুক্ত করা হলো? এমনটি প্রশ্ন তালিকাভুক্ত গ্রহন্থনাকারীদের। পূর্বের জেনারেল ম্যানেজাররা গ্রন্থনাকারীদের অনুষ্ঠানে গ্রন্থনা লেখার কাজে লাগালেও বর্তমানে তা অদৃশ্য হয়ে গিয়েছে।

বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি চিত্রনায়ক পংকজ বৈদ্য সুজন বলেন, গত ২ বছরে একটি অনুষ্ঠান করারও সুযোগ পাইনি। টিভি কর্তৃপক্ষ ডাকেনি, এটি বড় লজ্জাজনক বিষয়, দু:খের বিষয়। তাহলে অনুষ্ঠান কে করে, কারা করায়, সেটাই জানার ইচ্ছে রয়েছে। ঈদের অনুষ্ঠানতো পরের কথা, নিয়মিত অনুষ্ঠানের দেখা মিলছেনা বহুদিন। টিভি কর্তৃপক্ষের কর্মকান্ড দেখলে মনে হয় আমরা অভিনয় করতে জানিনা। বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট থেকে তথ্য প্রতিমন্ত্রী-কে লিখিত অভিযোগ জানাবো।

বাংলাদেশ গীতিকবি সংসদ চট্টগ্রাম বিভাগের সভাপতি বিশিষ্ট গীতিকার ও গল্পকার লিয়াকত হোসেন খোকন বলেন, ঈদে ৩টি আধুনিক গানের অনুষ্ঠান যদি করতো, তাহলে ১৮টি গান যেতো। আর সেখানে ২টি করে গান দিয়ে ৯ জন গীতিকারকে প্রমোট করতে পারতো। এছাড়াও যারা গ্রন্থনায় তালিকাভুক্ত তাদেরকে দিয়ে একেকটি অনুষ্ঠানের গ্রন্থনা করাতে পারতো। টিভি কর্তৃপক্ষ সব কথা শুনেন, কিন্তু কথা রাখেন না। আধুনিক গানের প্রতি তাদের একটি অনিহা সব সময় পরিলক্ষিত হয়। মৌলিক গানের অনুষ্ঠান করতে টিভি কর্তৃপক্ষের আগ্রহ নেই বললেই চলে। ঈদের অনুষ্ঠানে কোনো একজন গীতিকারও সুযোগ পাননি। যেটি বড় লজ্জাজনক ও দু:খের বিষয়। মাননীয় তথ্য প্রতিমন্ত্রী-কে লিখিত ভাবে অভিযোগ করবো।

বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ জাহেদ আহমদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম.এন ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মনি কান্তি বিশ্বাস বলেন, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, অন্যান্য বিশেষ দিনগুলোতে কোনো অনুষ্ঠানে আমাদেরকে ডাকা হয়না। আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় থাকতে আমরা টিভিতে সুযোগ পাচ্ছিনা। জামায়াত- বিএনপি আসলে কি সুযোগ পাবো? এই প্রশ্ন টিভি কর্তৃপক্ষের কাছে।

দেশ বরেণ্য জনপ্রিয় গীতিকার ডা: গোলাম মোস্তফা বলেন, ঈদের এতো অনুষ্ঠান হলো কখনো অংশগ্রহণের সুযোগ আসেনা। আমিতো টিভিতে গিয়ে লবিং করবো, ধর্না দিবো এমন পরিস্থিতি নেই, সেই সময়ও নেই। সম্মানিত গুনীলোকদের সম্মান না দেয়া এটা কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা দৈন্যতা ও ব্যর্থতা। গীতিকাররা টিভিতে বরাবরই অবহেলিত। এ নিয়ম দীর্ঘদিন চলতে দেয়া যায় না। তালিকাভুক্ত নয় এমন গীতিকারদের গান সবসময় প্রচার করছে কোন নীতিতে সেটাই রহস্যজনক।

নগর যুবলীগের সহ সভাপতি ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর আঞ্জুমান আরা বলেন, বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রে অনুষ্ঠান করার সুযোগ পাচ্ছিনা। নারী বিষয়ক অনুষ্ঠানগুলো কারা করে জানিনা। আমরা যেন এই শহরে অতিথি হয়ে গিয়েছি। জননেত্রী শেখ হাসিনার আন্দোলন সংগ্রামের সারথী হয়েও আমাদের সরকার ক্ষমতায় থাকার পরও আমরা অবহেলিত। নতুন নতুন আমদানি হওয়া নারীরা টিভিতে বিভিন্ন অনুষ্ঠান করে। সিন্ডিকেটভুক্ত দালাল তোষামোদকারীরা অনুষ্ঠান করে যাচ্ছে। বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রে একজন নারী ২৫ দিনে ২৫টি অনুষ্ঠান করার উদাহরণ আছে। সেই নারী জামায়াত-বিএনপি’র এজেন্ট বলে সকলেই জানেন। প্রোগ্রাম ম্যানেজারকে উপহার দিয়ে নিয়মিত অনুষ্ঠান করে থাকেন।

বঙ্গমাতা সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি সৈয়দ আবদুর রহিম বলেন, আমারতো মনে হয় অভিনয় করতে পারিনা, সে জন্য টিভি কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে ডাকেন না। ঈদের অনুষ্ঠান কে করেছে, কারা করেছে, আমি জানিনা। তবে চট্টগ্রামের অভিনেতা ও অভিনেত্রীরা উপেক্ষিত অবহেলিত এই কেন্দ্রে। আমাদের টিভি আমরাই নাই, বেশ মজার বিষয়। এখানে একটি চক্র প্রযোজকদের সাথে যোগসাজশে বিভিন্ন নাটক গুলোতে কাজ করে। রাত দিন টিভি কেন্দ্রে বসে থেকে তেল মর্দন করে কাজ করা এটি সবার পক্ষে সম্ভব নয়।

যুব মহিলা লীগ চট্টগ্রাম মহানগরের সভানেত্রী অধ্যাপিকা সায়রা বানু রৌশনি বলেন, ঈদের অনুষ্ঠান স্বপ্নের বিষয়, এমনিতে ভুলেও কখনো কোনোদিন টিভি কর্তৃপক্ষ কোনো অনুষ্ঠানে ডাকেনি। প্রযোজকদের সাথে যাদের টুপাইস সম্পর্ক আছে তাদেরকেই তারা ডাকেন। শুদ্ধভাবে কথা বলতে জানেনা, পোশাকে আশাকে স্মার্ট নেই, তারাও গিয়ে অনুষ্ঠান করে থাকেন।

চট্টগ্রাম মিডিয়া ফোরাম এর সভাপতি চলচ্চিত্র অভিনেতা আলী নেওয়াজ বলেন, বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রে বঙ্গবন্ধুর গান করতে চেয়েও গান করতে পারি নাই। সিন্ডিকেটভুক্ত দালালরা এটাকে জিম্মি করে রেখেছে। তারা তাদের বাহিরে কাউকে সুযোগ দেন না। আওয়ামী রাজনীতির সাথে ৪০ বছরেরও বেশি সময় যুক্ত থাকলেও টিভিতে বঙ্গবন্ধুর গান করতে না পেরে ক্ষোভে দু:খে টিভিতে যাওয়ার সাহস হারিয়ে ফেলেছি। বাংলাদেশ সংগীত সমন্বয় পরিষদ চট্টগ্রাম বিভাগের সভাপতি বরেণ্য শিক্ষাবিদ প্রফেসর হাসিনা জাকারিয়া বেলা বলেন, ঈদের অনুষ্ঠানে সুযোগ পাইনি। মুসলমানদের অন্যতম ধর্মীয় প্রধান উৎসব ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে টিভিতে নানা প্রোগ্রাম হয়েছে, কিন্তু আমার মতো অনেকেই বঞ্চিত হয়েছে।

বরেণ্য ব্যান্ড শিল্পী জ্যাকব ডায়াস বলেন, আমরাই এদেশের ব্যান্ড এর জন্মদাতা, কিন্তু বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রে ব্যান্ডের অনুষ্ঠানগুলো কে কখন করেন, কারা করান সেটা আজো জানতে পারলাম না। টিভি কর্তৃপক্ষের কাছে যেনো পরিচয়হীন হয়ে গেলাম। যে মানুষগুলো সোলস, এলআরবি, মাইলস, রেনেসা, ফিডব্যাক সহ জনপ্রিয় ব্যান্ড সৃষ্টি করলো তারা আজ বিটিভি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের কর্তৃপক্ষের কাছে অচেনা হয়ে পড়েছে।

সংগীত শিল্পী নাজমুল আবেদীন চৌধুরী বলেন, আমার প্রয়োজন হয়তো ফুরিয়ে গেছে তাই ডাকা হয়না। ২৫ বছর নিজের টাকায় রেকর্ডিং করে গান করে টিভিকে সহযোগিতা করে গিয়েছি। আর এখন আমার মতো অনেকের মূল্যায়ন হয় না। যারা এখন লাফালাফি করছে, তারা তখন কোথায় ছিলো?

অভিনেতা বরুন সেন দোয়েন বলেন, ঈদের অনুষ্ঠান করতে পারিনি। আঞ্চলিক নাটক নিয়ে কর্তৃপক্ষের এলার্জি রয়েছে। প্রযোজকদের যারা উপহার দেন, তাদেরকে দিয়েই নাটক করানো হয়। প্রোগ্রাম ম্যানেজার রোমানা শারমিন চট্টগ্রাম বিদ্বেষী। প্রযোজকরা উপহারের বিনিময়ে অলংকার মোড়, কর্ণেলহাট এলাকার কিছু ছেলে মেয়েকে নাটকে অভিনয় করার সুযোগ দেন বলে গুঞ্জন রয়েছে।

নাট্যকার নাসির চৌধুরী বলেন, বিটিভির লোকজন তারা নিজেরাই ছদ্দ নামে নাটকের স্ক্রিপ্ট লিখে নাটক প্রচার করে, সেক্ষেত্রে আমরা সুযোগ পাবো কিভাবে? বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধবে কে? এখানে চোরের বিচার ডাকাত করে। তাই ইজ্জত সম্মান নিয়ে দূরে আছি।

জেনারেল ম্যানেজার নূর আনোয়ার হোসেন রঞ্জুর সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার যে প্রয়াস সেটি বার বার ব্যর্থ হচ্ছে প্রোগ্রাম ম্যানেজার রোমানা শারমিনের কারণে। কিন্তু আর ক’দিন এভাবে চলতে দেয়া যায়?



এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।